শেষ মুহূর্তের প্রচারে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমালা হ্যারিস৫ নভেম্বর ২০২৪
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী ট্রাম্প পেয়েছেন ২৭৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট, কমলা হ্যারিস পেয়েছেন ২২৪টি।
ইভানা জেলনিকোভাকে ১৯৭৭ সালে প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন তিনি।
মাদক চক্র বা কার্টেলগুলোকে বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করা হবে এসব নির্বাহী আদেশে।
২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকেই ট্রাম্প ইসরায়েলে একজন জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বে পরিণত হয়েছিলেন।[৬৫][৬৬] ইসরায়েলেও তার কিছু জমি রয়েছে।[৬৭] ট্রাম্প সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও উন্মোচন করেছিলেন যেখানে ট্রাম্পকে ২০১৩ সালে ইসরায়েলের নির্বাচনে বেনজামিন নেতানিয়াহুর হয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করতে দেখা যাচ্ছিল।[৬৮][৬৯] কিন্তু মুসলিমদের নিয়ে ট্রাম্পের ঐ বিতর্কিত বক্তব্যে নেতানিয়াহুসহ বহু ইহুদি নেতাও এর বিরোধিতা করেছিলেন।[৭০] ৮৪ জন নেসেট (ইসরায়েলের পার্লামেন্ট)সদস্য যাদের অনেকেরই মুসলিম ছিল, তারা একটি পেটিশ্যানে স্বাক্ষর করে নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের সাথে সাক্ষাৎ না করার জন্য আহ্বান জানিয়েছিল।[৭১] নেতানিয়াহুর উপর রাজনৈতিক চাপ বেড়ে যাবে ভেবে পরবর্তীতে ট্রাম্প নিজেই ইসরায়েলে ভ্রমণ এবং নেতানিয়াহুর সাথে সাক্ষাৎ মুলতবি করেন।[৭০]
কমলা হ্যারিস নিউ ইয়র্কে জিতেছেন। এই রাজ্য সাধারণত ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে থাকে। তিনি ইলিনয়ে জিতেছেন। এখানে প্রচুর গ্রামীণ এলাকা থাকলেও শিকাগোর মতো শহর আছে। ডেমোক্র্যাটরা তাই এই রাজ্য থেকে সচরাচর জিতে থাকেন। এখানে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে।
''আমেরিকার স্বর্ণযুগ এখন থেকে শুরু হলো,'' বলেন নতুন প্রেসিডেন্ট।
১৯৮০ সালে এক সাক্ষাৎকারে মি. ট্রাম্প রাজনীতিকে ‘মিন লাইফ’ (খুবই সঙ্কীর্ণস্তরের জীবন) হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। একই সঙ্গে যোগ করেছিলেন, এর পরিবর্তে ‘সবচেয়ে সক্ষম ব্যক্তিরা’ ব্যবসার জগৎকে বেছে নেন।
ট্রাম্পের বড় কন্যা ইভাঙ্কা ২০১৬ সালে তাঁর পিতার হয়ে নির্বাচনী প্রচারকার্য করার প্রাক্কালে (দ্য ট্রাম্প অর্গানিজেশ্যনের নির্বাহী সহ-সভাপতি)
ছবির ক্যাপশান, ব্যবসায় সাফল্যের হাত ধরেই খ্যাতনামা ব্যক্তিত্ব হিসাবে তার পরিচিতি বাড়ে।
অন্যদিকে, নিজের ভাষণে বাইডেন প্রশাসনের নীতি ও নানান পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন মি. ট্রাম্প।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে তাদের পারিবারিক ব্যবসার ফোকাস ব্রুকলিন ও কুইন্সের আবাসিক প্রকল্পের বদলে চলে যায় চাকচিক্যময় ‘ম্যানহাটন প্রকল্প’ বাস্তবায়নের দিকে।
ট্রাম্পের ৩য় পুত্র এরিক (দ্য ট্রাম্প অর্গানিজেশ্যানের নির্বাহি সহ-সভাপতি) ট্রাম্প জীবনে তিনবার বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।[৩২৫] তার ব্যক্তিগতজীবন ব্যাপকভাবে মিডিয়া কাভারেজ অর্জন করেছিল।[৩২৬]
ছবির ক্যাপশান, কানাডায় ২০১৮ সালে আয়োজিত জি সেভেন online news portalমাথা নোয়াবার নয় শীর্ষ সম্মেলনে তৎকালীন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলছেন। তাদের ঘিরে আছেন যুক্তরাজ্যের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ, জাপানের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে এবং তৎকালীন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টনসহ বিশ্ব নেতারা।